সুলতানা কামাল ইনু মেননরা বলে, বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামে বাস করা উপজাতিরা নাকি আদিবাসী। ইদানিং ছাগলের তিন নং বাচ্চার মত কিছু নব্য আওয়ামীলীগ নেতাও তা বলে। ওরা আসলে রাজনীতি বুঝে না। ছাগলেরা মনে করে বামদের মত করে বলাই হল প্রগতি।
বামরা বলে এই কারণে নয় যে তারা চাকমা মারমাদের খুব ভালোবাসে। বরং তারা বলে উপজাতিদের ফুসলিয়ে স্বাধীকার আন্দোলনে নামানোর জন্য। এরপর তারা এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে স্বাধীন পার্বত্য চট্টগ্রামে, সম্ভব হলে বৃহত্তর চট্টগ্রামে বাম রাজত্ব কায়েম করবে। যুগ যুগ ধরে তারা এই হটকারী রাজনীতিই করে আসছে।
চাকমা-মারমারা বড় জোর সাড়ে তিনশ বছর পূর্বে মগদের হামলায় টিকতে না পেরে আরাকান ও বার্মার নানা অঞ্চল হতে এসে এদেশের পাহাড়ে অবস্থান নেয়। তাহলে কি করে তারা বঙ্গের আদিবাসী হয়? অথচ এদেশের নাম বঙ্গ হাজার হাজার বছর ধরে। জ্ঞানী গুনী ঐতিহাসিক তো দূরে থাকুক কোন নব্য ঐতিহাসিকও বলেন নি, তারা (পাহাড়ি) এদেশের আদিবাসী। এরা মূলত বহিরাগত অভিবাসী।
তারা যদি আদিবাসী না হয় তাহলে আদিবাসী কারা? অনেকে মনে করেন বৌদ্ধরা এদেশের আদিবাসী, প্রমাণ হিসেবে পাহাড়পুর, ময়নামতি, ইত্যাদি অনেক বৌদ্ধবিহারের নাম করে বলতে চান বঙ্গের প্রথম সভ্যতা স্থাপন কারী হল বৌদ্ধারা।
ঐতিহাসিকরা এটাও ভুল প্রমাণ করেছেন। কারণ বুদ্ধের ধর্ম প্রচারের আগেই এদেশের নাম বঙ্গ ছিল। বহু শক্তিশালী ঐতিহাসিক বলে থাকেন বৈদিক ধর্মের প্রচারক আর্যরা হলেন এদেশের আদিবাসী। এই বৈদিক ধর্মই বর্তমানে পরিবর্তিত হয়ে সনাতন বা হিন্দু ধর্মে পরিণত হয়েছে। এটা ছাড়াও আমরা অনেকেই মনে করি এই পুরো ভারতবর্ষই ছিল হিন্দুদের। আমরা মানে তাওহীদপন্থিরা পরে এসে অবস্থান নিয়েছি।
অথচ মজার বিষয় হল ড. নীহাররঞ্জন রায় সহ প্রায় সকল প্রথিতযশা ঐতিহাসিক বলে থাকেন, সাদা বর্ণের আর্যরা হল অনুপ্রবেশকারী। এখানে ছিল দ্রাবিড় জাতির বসবাস। তারা পুরো হিন্দ হতে দ্রাবিড় দের তাড়িয়ে দিলেও দ্রাবিড়রা অবস্থান নেয় এই বঙ্গে। সুতরাং দ্রাবিড়রাই যে বঙ্গের আদিবাসী এতে কোন সন্দেহ বেশীরভাগ ঐতিহাসিকদের নেই।
আর দ্রাবিড়রা যে তাওহীদপন্থী ছিল এই বিষয়ে মতামত প্রকাশ করেছেন, ড. কাজী দ্বীন মোহাম্মদ, ড. আব্দুল করিম, মো আব্দুল মান্নান, ড. এম এ আযীয , ড. আহমাদ আনিসুর রহমান, গোলাম হোসাইন সালিম, আব্বাস আলী খান।
সুতরাং এই বঙ্গের আদিবাসী তাওহীদপন্থীরাই। আমাদের বঙ্গকে রক্ষার জন্য সবচেয়ে বেশী ভূমিকা রাখতে হবে আমাদেরই। কারণ আমরাই আদিবাসী।
বামরা বলে এই কারণে নয় যে তারা চাকমা মারমাদের খুব ভালোবাসে। বরং তারা বলে উপজাতিদের ফুসলিয়ে স্বাধীকার আন্দোলনে নামানোর জন্য। এরপর তারা এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে স্বাধীন পার্বত্য চট্টগ্রামে, সম্ভব হলে বৃহত্তর চট্টগ্রামে বাম রাজত্ব কায়েম করবে। যুগ যুগ ধরে তারা এই হটকারী রাজনীতিই করে আসছে।
চাকমা-মারমারা বড় জোর সাড়ে তিনশ বছর পূর্বে মগদের হামলায় টিকতে না পেরে আরাকান ও বার্মার নানা অঞ্চল হতে এসে এদেশের পাহাড়ে অবস্থান নেয়। তাহলে কি করে তারা বঙ্গের আদিবাসী হয়? অথচ এদেশের নাম বঙ্গ হাজার হাজার বছর ধরে। জ্ঞানী গুনী ঐতিহাসিক তো দূরে থাকুক কোন নব্য ঐতিহাসিকও বলেন নি, তারা (পাহাড়ি) এদেশের আদিবাসী। এরা মূলত বহিরাগত অভিবাসী।
তারা যদি আদিবাসী না হয় তাহলে আদিবাসী কারা? অনেকে মনে করেন বৌদ্ধরা এদেশের আদিবাসী, প্রমাণ হিসেবে পাহাড়পুর, ময়নামতি, ইত্যাদি অনেক বৌদ্ধবিহারের নাম করে বলতে চান বঙ্গের প্রথম সভ্যতা স্থাপন কারী হল বৌদ্ধারা।
ঐতিহাসিকরা এটাও ভুল প্রমাণ করেছেন। কারণ বুদ্ধের ধর্ম প্রচারের আগেই এদেশের নাম বঙ্গ ছিল। বহু শক্তিশালী ঐতিহাসিক বলে থাকেন বৈদিক ধর্মের প্রচারক আর্যরা হলেন এদেশের আদিবাসী। এই বৈদিক ধর্মই বর্তমানে পরিবর্তিত হয়ে সনাতন বা হিন্দু ধর্মে পরিণত হয়েছে। এটা ছাড়াও আমরা অনেকেই মনে করি এই পুরো ভারতবর্ষই ছিল হিন্দুদের। আমরা মানে তাওহীদপন্থিরা পরে এসে অবস্থান নিয়েছি।
অথচ মজার বিষয় হল ড. নীহাররঞ্জন রায় সহ প্রায় সকল প্রথিতযশা ঐতিহাসিক বলে থাকেন, সাদা বর্ণের আর্যরা হল অনুপ্রবেশকারী। এখানে ছিল দ্রাবিড় জাতির বসবাস। তারা পুরো হিন্দ হতে দ্রাবিড় দের তাড়িয়ে দিলেও দ্রাবিড়রা অবস্থান নেয় এই বঙ্গে। সুতরাং দ্রাবিড়রাই যে বঙ্গের আদিবাসী এতে কোন সন্দেহ বেশীরভাগ ঐতিহাসিকদের নেই।
আর দ্রাবিড়রা যে তাওহীদপন্থী ছিল এই বিষয়ে মতামত প্রকাশ করেছেন, ড. কাজী দ্বীন মোহাম্মদ, ড. আব্দুল করিম, মো আব্দুল মান্নান, ড. এম এ আযীয , ড. আহমাদ আনিসুর রহমান, গোলাম হোসাইন সালিম, আব্বাস আলী খান।
সুতরাং এই বঙ্গের আদিবাসী তাওহীদপন্থীরাই। আমাদের বঙ্গকে রক্ষার জন্য সবচেয়ে বেশী ভূমিকা রাখতে হবে আমাদেরই। কারণ আমরাই আদিবাসী।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন